ময়মনসিংহ নগরীর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত বিভিন্ন খালের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৯ কিলোমিটার। বর্ষা মৌসুমে এসব খাল হয়েই নগরীর পানিনিষ্কাশন হয় পাশের নদীতে। খালগুলো খননে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা ব্যয়ও হয় ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের। কিন্তু এ খননেও কাজ হচ্ছে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই নগরীর অধিকাংশ এলাকায় হাঁটুপানি জমে
সাতক্ষীরা সদরে প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেতনা নদীর সাড়ে ৪ কিলোমিটার অংশ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু ওলামা লীগের এক নেতা নদী দখল করে মাছের ঘের করায় কামারডাঙ্গায় আটকে যায় ২৭০ মিটার অংশের খননকাজ। এর জেরে গত বর্ষা মৌসুমে অতিবৃষ্টির পানি নদী দিয়ে সরতে না পারায় জলাবদ্ধতার কবলে পড়েন চার উপজেলার দেড় লক্ষা
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে পদ্মা নদীর নাব্যতা রক্ষায় খনন করা (ড্রেজিং) বালু বিক্রিতে অনিয়ম ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। গত বছরের তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী মোর্শেদ ও সাবেক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত এক ঠিকাদারের কারসাজির মাধ্যমে এই অনিয়ম হয়েছে
ঠাকুরগাঁওয়ে ৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে খনন করা হয় সাতটি নদী ও একটি খাল। শুষ্ক মৌসুমে নদীর নাব্য বৃদ্ধি, জলাবদ্ধতা দূর করা, ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমানোসহ কৃষিকাজে নদীর পানি ব্যবহারের লক্ষ্যে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। অথচ এক থেকে দুই বছরেই এসব নদী আবার ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে। নদীতে চলছে চাষাবাদ